ঢাকা , বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫ , ১৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
মূল ফোকাস জাতীয় নির্বাচন টার্গেট ফেব্রুয়ারি এপ্রিল : সিইসি প্রতিবছর জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণের অঙ্গীকার জুলাই শহীদ স্মৃতি বৃত্তি’ চালু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কার ইস্যুতে ঐকমত্যে অনিশ্চয়তা ইরান থেকে ঢাকায় পৌঁছালেন ২৮ বাংলাদেশি ২৩৯ কোটি টাকা ব্যয়ে হবে বিদ্যুতের ১০ সাবস্টেশন নির্মাণ হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনিদের দ্রুত বিচারের দাবি শেষবারের মতো পর্দায় ফিরছে ‘ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস’ শুধু পুরুষদের বিনোদনের জন্য ভাবা হতো আমাকে : স্কারলেট মাফিয়া চক্র নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন আমির খান বিজয়ের সঙ্গে প্রেমের গুজব নিয়ে মুখ খুললেন ফাতিমা এবার পাইরেসির কবলে পড়লো ‘কান্নাপ্পা’ ব্যস্ততার মাঝেই জন্মদিন পালন করলেন জয়া শাকিব খানকে ‘মেগাস্টার’ বলতে নারাজ জাহিদ হাসান নিজের মৃত্যুর গুজব নিয়ে যা জানালেন মাহি আবারও ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম তিন বিমানবন্দরে ১৬ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস অভিযোগ আমলে নিয়ে পলাতক ২৬ জনকে গ্রেফতারের নির্দেশ ছয় মাসে কর্মস্থলে ঝরেছে ৪২২ শ্রমিকের প্রাণ

বান্দরবানে হত্যা মামলা তুলে নিতে হুমকি

  • আপলোড সময় : ০৫-০২-২০২৫ ০২:১২:৫৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৫-০২-২০২৫ ০২:১২:৫৪ অপরাহ্ন
বান্দরবানে হত্যা মামলা তুলে নিতে হুমকি
বান্দরবান প্রতিনিধি বান্দরবানের লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নে আলমগীর হত্যাকাণ্ডের মামলা তুলে নিতে গুম ও প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত সোমবার বান্দরবান প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলন করে নিহত আলমগীরের পরিবার। সংবাদ সম্মেলনে নিহতের ভাই মোহাম্মদ দস্তগীর সিকদার মানিক বলেন, আমার বড় ভাই মোহাম্মদ আলমগীর শিকদারকে ২০১৯ সালে সরই ইউনিয়নের পুলাং পাড়ার নিজ মুরগি ফার্ম থেকে বাড়িতে আসার পথে সেলিম উদ্দিনসহ তার সহযোগীরা পরিকল্পিতভাবে ধারালো দা দিয়ে আঘাত করে হত্যা করে। ঘটনার পর লামা থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত সায়মন ত্রিপুরা ও বীর বাহাদুর ত্রিপুরাকে আটক করে এবং আটককৃতরা সেলিম উদ্দিনসহ ৬ জন মিলে আমার ভাইকে হত্যা করেছে বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে স্বীকারোক্তিও দেয়। শুধু তাই নয়, পরবর্তিতে সাবের আহমদ নামে আরেকজনকেও আটক করে পুলিশ, সেও একই স্বীকারোক্তি দেয়। তিনি আরও বলেন, সেলিম উদ্দিন ও জয়নাল আবেদীন ভেটু ও তার ভাই জমির উদ্দীন আলমগীর হত্যাকাণ্ডের প্রধান পরিকল্পনাকারী ও হত্যাকারী এবং নিজেরাও হত্যার সাথে জড়িত মর্মে আদালতে সায়মন ত্রিপুরা, বীর বাহাদুর ত্রিপুরা ও সাবের আহমদ ১৬৪ ধারা জবানবন্দিতে হত্যার দায় স্বীকার করেন। কিন্তু আমার ভাইয়ের হত্যা মামলার ৬ বছর অতিবাহিত হলেও প্রধান আসামিদের এখনো গ্রেফতার করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। আসামিরা দিব্বি ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং বিভিন্ন মাধ্যমে আমাদেরকে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিয়ে আসছে। দ্রুত মামলা তুলে না নিলে আমাদেরকে গুম করে হত্যা করার হুমকি দেয় আসামিরা। বর্তমানে আমরা প্রাণনাশের হুমকিতে আছি। মানিক হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামি সেলিম উদ্দিন, জয়নাল আবেদীন ভেটু ও জমির উদ্দীন আলমগীরকে দ্রুত গ্রেফতার করে শাস্তির দাবি জানান নিহতের স্বজনরা। সংবাদ সম্মেলনের নিহত মোহাম্মদ দস্তগীর সিকদার মানিকের পিতা, ছেলে, ছোট ভাইসহ বান্দরবানে কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য